নবজাতকের নাভির যত্ন

নবজাতকের নাভির যত্ন 

নবজাতকের নাভির যত্ন নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি নবজাতকের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয়। নাভির যত্ন নেওয়ার কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা নিচে দেওয়া হলো:

১. পরিষ্কার রাখুন

•নাভি শুকিয়ে না যাওয়া পর্যন্ত তা পরিষ্কার ও শুকনো রাখুন।

•গরম পানিতে ভেজানো নরম কাপড় বা তুলা দিয়ে নাভি পরিষ্কার করুন। এরপর নরম তোয়ালে দিয়ে শুকিয়ে নিন।

•সাবান বা অ্যান্টিসেপটিক ব্যবহার না করাই ভালো, যদি না ডাক্তার পরামর্শ দেন।

২. শুকনো রাখুন

•নবজাতকের নাভির চারপাশে বেশি প্যাডিং বা কাপড় না রাখুন।

•নাভিতে পানি ঢালার প্রয়োজন নেই। গোসল করানোর সময় নাভি ভেজে গেলে দ্রুত শুকিয়ে নিন।

৩. ডায়াপার ঠিকভাবে ব্যবহার করুন

•ডায়াপার নাভি থেকে নিচে বাঁধুন যাতে নাভি পরিষ্কার ও শুষ্ক থাকে।

•নাভি ভিজে গেলে বা ময়লা হলে তা সঙ্গে সঙ্গে পরিষ্কার করুন।

৪. নাভি পড়ে গেলে খেয়াল রাখুন

•নাভির গোড়াটি সাধারণত ১-৩ সপ্তাহের মধ্যে পড়ে যায়।

•পড়ে যাওয়ার পরও নাভি শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত যত্ন নিতে হবে।

৫. সংক্রমণের লক্ষণ পর্যবেক্ষণ করুন

নাভির চারপাশে যদি নিচের লক্ষণগুলো দেখা যায়, তবে দ্রুত ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন:

•লালচে হওয়া বা ফোলা।

•দুর্গন্ধ বের হওয়া।

•পুঁজ দেখা।

•নবজাতকের জ্বর বা অস্বাভাবিক আচরণ।

৬. অতিরিক্ত কিছু করবেন না

•নাভিতে তেল, পাউডার বা অন্য কোনো কিছু লাগাবেন না, যদি না ডাক্তার পরামর্শ দেন।

•নাভি টানাটানি করবেন না। এটি স্বাভাবিকভাবে পড়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।

নাভির সঠিক যত্ন নবজাতকের সংক্রমণ প্রতিরোধে সাহায্য করবে এবং তাদের সুস্থ রাখবে।

ডাঃ এস, এম, নাজমুল ইসলাম
এমবিবিএস,  এমএস( শিশু সার্জারী)
মেম্বার হাইপোসপেডিয়াস ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি
পেডিয়েট্রিক ইউরোলজি ট্রেনিং(ইন্ডিয়া)
ইউরোলজি ট্রেনিং ( BSMMU )
শিশু-কিশোর সার্জারী বিশেষজ্ঞ  ও শিশু ইউরোলোজিস্ট
সহকারী অধ্যাপক
বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইন্সটিটিউট।
Hotline: 01777331511
www.drnazmulislam.com
চেম্বারঃ ১
অ্যালায়েন্স হসপিটাল লিমিটেড
২৪/৩ খিলজী রোড (রিং রোড)
শ্যামলী, ঢাকা-১২০৭
রুগি দেখার সময়ঃ বিকাল ৫:০০ – সন্ধ্যা ৭: ০০টা।
(শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিন)

যে খাবার খেলে কিডনীর ক্ষতি হয়

কিডনির সঠিক কাজ বজায় রাখতে, কিছু খাবার ও পানীয় পরিমিতভাবে খাওয়া উচিত। অতিরিক্ত বা নিয়মিতভাবে এসব খাবার গ্রহণ করলে কিডনির ক্ষতি হতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে:

1. অতিরিক্ত লবণ: বেশি লবণযুক্ত খাবার কিডনিতে চাপ সৃষ্টি করে, যা উচ্চ রক্তচাপ এবং কিডনির ক্ষতির কারণ হতে পারে।

2. প্রসেসড ফুড: প্রসেসড বা প্যাকেটজাত খাবারে অতিরিক্ত লবণ ও রাসায়নিক থাকে, যা কিডনির জন্য ক্ষতিকর।

3. মিষ্টি খাবার ও পানীয়: বেশি চিনি গ্রহণ করলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি বাড়ে, যা কিডনির ক্ষতি করতে পারে।

4. লাল মাংস: বেশি পরিমাণে লাল মাংস খাওয়া কিডনিতে প্রোটিনের চাপ বাড়ায় এবং ক্রনিক কিডনি রোগের ঝুঁকি বাড়াতে পারে।

5. অ্যালকোহল: অতিরিক্ত মদ্যপান কিডনির কার্যক্ষমতা হ্রাস করতে পারে।

6. কৃত্রিম মিষ্টি ও স্ন্যাকস: এই ধরনের খাবারে ফসফেট এবং অ্যাডিটিভ থাকে, যা কিডনির জন্য ক্ষতিকর।

7. সফট ড্রিঙ্ক ও এনার্জি ড্রিঙ্ক: এগুলোতে অতিরিক্ত চিনি ও ক্যাফেইন থাকে, যা কিডনির উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

8. উচ্চ প্রোটিনযুক্ত ডায়েট: প্রোটিনের অতিরিক্ত পরিমাণ গ্রহণ কিডনিতে চাপ সৃষ্টি করতে পারে।

স্বাস্থ্যকর কিডনি বজায় রাখতে, পানি বেশি পান করুন, ফল ও সবজি বেশি খান এবং প্রয়োজন হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

ডাঃ এস, এম, নাজমুল ইসলাম

এমবিবিএস, এমএস( শিশু সার্জারী)

পেডিয়েট্রিক ইউরোলজি ট্রেনিং(ইন্ডিয়া)

ইউরোলজি ট্রেনিং (BSMMU)

নবজাতক, শিশু-কিশোর সার্জারী বিশেষজ্ঞ

সহকারী অধ্যাপক

বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইন্সটিটিউট।

Hotline: 01777331511

www.drnazmulislam.com

#শিশু_সার্জন #শিশু_সার্জারি #শিশু_ইউরোলজি

শিশুরা প্রসাব করার সময় কান্না করে কেন?

শিশুরা প্রস্রাব করার সময় কান্নাকাটি করার কারণগুলো সাধারণত তাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া বা কোনো অস্বস্তির কারণে হতে পারে। কিছু সাধারণ কারণ হলো:

1. অস্বস্তি বা ব্যথা: 💠
শিশুর প্রস্রাবের পথে সংক্রমণ (UTI) বা যেকোনো ধরনের জ্বালাপোড়া হলে তারা প্রস্রাবের সময় ব্যথা অনুভব করে, যা কান্নার কারণ হতে পারে।

2. ভেজা অনুভব:💠
প্রস্রাব করার পর ভেজা অবস্থায় থাকা তাদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে। তারা এটি বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য কান্না করে।

3. অজানা অনুভূতি:💠
নবজাতক শিশুদের জন্য প্রস্রাব করার প্রক্রিয়া একটি নতুন অনুভূতি হতে পারে, যা তাদের অস্বস্তিকর বা অদ্ভুত লাগতে পারে।

4. ঠান্ডা বা গরম লাগা:💠
প্রস্রাবের সময় শরীর ঠান্ডা বা গরম অনুভব করলে শিশুরা অস্বস্তি অনুভব করে এবং কান্না করতে পারে।

5. ক্ষুধা বা ক্লান্তি:💠
অনেক সময় শিশু ক্লান্ত বা ক্ষুধার্ত হলে প্রস্রাবের সময় কান্না করে।

যদি শিশুর কান্নার সঙ্গে প্রস্রাবের রঙ পরিবর্তন, জ্বর বা অতিরিক্ত জ্বালাপোড়া দেখা যায়, তবে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

ডাঃ এস, এম, নাজমুল ইসলাম
এমবিবিএস,  এমএস( শিশু সার্জারী)
মেম্বার হাইপোসপেডিয়াস ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি
পেডিয়েট্রিক ইউরোলজি ট্রেনিং(ইন্ডিয়া)
ইউরোলজি ট্রেনিং (BSMMU)
নবজাতক, শিশু-কিশোর সার্জারী বিশেষজ্ঞ 
সহকারী অধ্যাপক
বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইন্সটিটিউট।
Hotline: 01777331511
www.drnazmulislam.com

শিশুর মাসিকের রাস্তা বন্ধ বা ল্যাবিয়াল অ্যাডহেশন (Labial Adhesion)

শিশুর মাসিকের রাস্তা বন্ধ বা ল্যাবিয়াল অ্যাডহেশন (Labial Adhesion)

শিশুর মাসিকের রাস্তা বন্ধ বা ল্যাবিয়াল অ্যাডহেশন (Labial Adhesion) হলো একটি শারীরিক অবস্থা যেখানে যোনির দুই পাশের ল্যাবিয়া মাইনোরা একে অপরের সঙ্গে লেগে যায় বা বন্ধ হয়ে যায়। এটি সাধারণত ছোট মেয়েদের ক্ষেত্রে দেখা যায় এবং সাধারণত কোনো গুরুতর সমস্যা নয়। তবে কখনো কখনো এটি চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

ল্যাবিয়াল অ্যাডহেশনের কারণ ▶️
1. এস্ট্রোজেন হরমোনের ঘাটতি: শিশুর বয়স কম থাকায় শরীরে এস্ট্রোজেনের মাত্রা কম থাকে।
2. ইনফেকশন বা প্রদাহ: ডায়াপার র‍্যাশ, প্রস্রাবে জ্বালা, বা যোনি অঞ্চলের প্রদাহের কারণে ল্যাবিয়া একসঙ্গে লেগে যেতে পারে।
3. পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাব: যোনি এলাকা অপরিষ্কার থাকলে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে।
4. আঘাত বা জ্বালাপোড়া: স্থানীয় আঘাত বা ইনফেকশন থেকে চামড়া জুড়ে যেতে পারে।

লক্ষণ ▶️
• প্রস্রাব করার সময় ব্যথা বা অসুবিধা।
• যোনি প্রবেশপথ আংশিক বা সম্পূর্ণ বন্ধ।
• প্রস্রাব একসঙ্গে বের না হয়ে ছিটকে অন্যদিকে যাওয়া।
• যোনি অঞ্চলে লালচে বা ফোলা ভাব।

চিকিৎসা ▶️
মৃদু অবস্থায় (Self-Care):🔅
• অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এটি বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে (এস্ট্রোজেনের বৃদ্ধি) ঠিক হয়ে যায়।
• প্রতিদিন হালকা উষ্ণ পানিতে পরিষ্কার রাখুন।
• যোনি এলাকায় ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন।
মেডিক্যাল চিকিৎসা:🔅
1. এস্ট্রোজেন ক্রিম:
• ডাক্তারের পরামর্শে স্থানীয়ভাবে এস্ট্রোজেন ক্রিম ব্যবহার করা হয়।
• এটি ল্যাবিয়াকে আলাদা করতে সাহায্য করে।
2. স্টেরয়েড ক্রিম:
• যদি এস্ট্রোজেন ক্রিম কাজ না করে, তবে স্টেরয়েড ক্রিম ব্যবহার করা হতে পারে।
সার্জারি (অত্যন্ত গুরুতর ক্ষেত্রে):🔅
• যদি ক্রিম বা সাধারণ চিকিৎসায় কাজ না হয়, তবে ডাক্তার ল্যাবিয়া আলাদা করার জন্য ছোট একটি সার্জিকাল পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন।
• এটি খুবই নিরাপদ এবং সাধারণত দ্রুত সেরে যায়।

প্রতিরোধ ▶️
1. প্রতিদিন শিশুর যোনি এলাকা পরিষ্কার ও শুকনো রাখুন।
2. ডায়াপার বদলের সময় যত্ন নিন।
3. ডায়াপার র‍্যাশ বা যেকোনো প্রদাহ দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসা করুন।
4. যোনি অঞ্চলে খসখসে কাপড় বা সাবান ব্যবহার এড়িয়ে চলুন।

ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগের সময় ▶️
• যদি শিশুর প্রস্রাবে কোনো সমস্যা হয়।
• যদি প্রদাহ বা ব্যথা বাড়তে থাকে।
• যদি ঘরে চিকিৎসা করার পরেও ল্যাবিয়া আলাদা না হয়।
সঠিক যত্ন এবং প্রয়োজনে চিকিৎসা নিলে এটি সম্পূর্ণ নিরাময়যোগ্য।

ডাঃ এস, এম, নাজমুল ইসলাম
এমবিবিএস,  এমএস( শিশু সার্জারী)
মেম্বার হাইপোসপেডিয়াস ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি
পেডিয়েট্রিক ইউরোলজি ট্রেনিং(ইন্ডিয়া)
ইউরোলজি ট্রেনিং (BSMMU)
নবজাতক, শিশু-কিশোর সার্জারী বিশেষজ্ঞ 
সহকারী অধ্যাপক
বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইন্সটিটিউট।
Hotline: 01777331511
www.drnazmulislam.com

থ্যালাসেমিয়া হলে কেন প্লীহা (spleen) কেটে ফেলার প্রয়োজন হয় ?

থ্যালাসেমিয়া হলে অনেক সময় প্লীহা (spleen) কেটে ফেলার প্রয়োজন হয়। এর কিছু প্রধান কারণ আছে:


1. অতিরিক্ত রক্তকণিকা ধ্বংস করা: থ্যালাসেমিয়ায় প্লীহা অতিরিক্ত রক্তকণিকা, বিশেষ করে লোহিত রক্তকণিকা, ধ্বংস করে। ফলে দেহে আরও রক্ত সঞ্চালনের প্রয়োজন পড়ে। প্লীহা কেটে ফেললে রক্তকণিকার ধ্বংসের হার কমে যায় এবং রোগীর শরীরে বেশি সময় ধরে রক্তকণিকা টিকে থাকে।
2. প্লীহার অস্বাভাবিক বৃদ্ধি: থ্যালাসেমিয়া রোগীদের ক্ষেত্রে প্লীহা অস্বাভাবিকভাবে বড় হয়ে যেতে পারে। বড় প্লীহা পেটে ব্যথা, খাবার হজমে সমস্যা এবং অন্যান্য অস্বস্তি তৈরি করতে পারে। প্লীহা খুব বড় হলে রক্ত তৈরি ও সংরক্ষণে সমস্যা হয়, ফলে প্লীহা কেটে ফেলা প্রয়োজন হতে পারে।
3. রক্ত সঞ্চালনের প্রয়োজনীয়তা কমানো: প্লীহা কেটে ফেললে রক্তের চাহিদা কিছুটা কমে যায়, কারণ প্লীহা কেটে ফেলার ফলে রক্তকণিকার ধ্বংসের হারও কমে। এতে রোগীকে ঘন ঘন রক্ত সঞ্চালনের প্রয়োজন কমে আসে, যা থ্যালাসেমিয়া ব্যবস্থাপনায় সহায়ক।
4. আয়রন জমার হার কমানো: থ্যালাসেমিয়া রোগীরা নিয়মিত রক্ত সঞ্চালনের কারণে দেহে অতিরিক্ত আয়রন জমতে থাকে, যা যকৃত, হৃদপিণ্ড এবং অন্যান্য অঙ্গে ক্ষতি করে। প্লীহা কেটে ফেললে রক্ত সঞ্চালনের প্রয়োজন কমে, ফলে আয়রনের মাত্রাও কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকে।

সুতরাং, থ্যালাসেমিয়ায় প্লীহা অপসারণ করা হলে রক্তকণিকার ধ্বংসের হার কমে যায়, রক্ত সঞ্চালনের প্রয়োজনীয়তা কমে এবং আয়রনের জমা নিয়ন্ত্রণে থাকে।


ডাঃ এস, এম, নাজমুল ইসলাম
এমবিবিএস, এমএস( শিশু সার্জারী)
মেম্বার হাইপোসপেডিয়াস ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি
পেডিয়েট্রিক ইউরোলজি ট্রেনিং(ইন্ডিয়া)
নবজাতক, শিশু-কিশোর সার্জারী বিশেষজ্ঞ
সহকারী অধ্যাপক
বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইন্সটিটিউট।
Hotline: 01777331511
www.drnazmulislam.কমেন্ট

#প্লীহা
#thalassaemia
#pediatricsurgeon
#nazmul


monkey pox

Burn & plastic surgery at City Hospital.

General Surgery at BSMMU.

Medical officer of Division of Paediatric Surgery at Dhaka shishu Hospital from November 2011 to May 2018.

Registrar (in charge) of General Paediatric Surgery at Dhaka shishu Hospital from May 2018 to December 2020.

Registrar & Resident Surgeon (in charge) of Division of Paediatric Surgery at Dhaka shishu Hospital from January 2021 to 14/11/23.

Assistant Professor & Resident Surgeon Faculty of Paediatric Surgery at Bangladesh Shishu Hospital & Institute  from 15/11/23 to till date.

How To Build A Construction Plan

Learn how to market your contractor business professionally. In depth knowledge of attracting clients with online marketing strategies and deep thinking about who you want your clients to be.

The housing industry has proceeded at a red-hot pace for several years running. An all-time record was set in 1998, when 886,000 new-site single family homes were sold. That represented a 10% gain from the robust total of 804,000 homes sold in 1997, and an 8.1% rise from the prior record of 819,000 units in 1977. Single-family housing construction accounted for $48 million of the total $125 million generated in the industry.

Continue reading “How To Build A Construction Plan”

Construction Honored with AGC Builders

Last night, Construction was honored to accept a Best Builders Award from the Associated General Contractors of Vermont for the construction of the $31.3 million Vermont Public Health Laboratory. There is so much to celebrate about this project – from both a construction and community perspective – and it was so gratifying to have that impact formally recognized in the contracting community.

Continue reading “Construction Honored with AGC Builders”